এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি
প্রিয় পাঠক আপনি কি এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি এমিস্টার টপ এর কাজ ও ব্যাবহার বিষ দিয়ে কি কি করা হয় বিষের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এমিস্টার টপ বিষ এর ২৪ সালের দাম কত এইসব বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে আপনারা অনেকেই চিন্তিত তবে চিন্তা করার কোনো কারণ নেই এমিস্টার টপ বিষের বিভিন্ন গুণাবল সম্পর্কে বর্ণনা করা হবে আপনি যদি মনোযোগ সহকারে আমার এই ব্লগটি পড়ে থাকেন তাহলে সম্পূর্ণ গুনাগুন বুঝতে পারবেন।
এমিস্টার টপ এর কাজ ও ব্যাবহার এমিস্টার টপ ব্যবহার করার অনেক মানুষদেরকেই পাওয়া যাবে যারা কিনা নিজের ফসলের একটু কিছু না হতেই ভুল করে এমিস্টার টপ ব্যবহার করে থাকেন সঠিক চিকিৎসা না দেয়ার কারণে সঠিকভাবে আপনার ফসল উত্তোলন করতে পারেন না তাই এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আপনাদেরকে দিব।
ভূমিকা
এমিস্টার টপ বিষ সম্পর্কে অনেকেরই তেমন একটা ধারণা থাকে না তাই এমিস্টার টপ বিষ সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা দেওয়া হবে কিভাবে ব্যবহার করবেন কখন ব্যবহার করতে হয় ব্যবহার করলে কি উপকার হয় এমিস্টার টপ বিষ ব্যবহার করার নিয়ম কখন কিভাবে ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায় এমিস্টার টপ এর কাজ ও ব্যাবহার এইসব খুঁজিনাটি বিষয় চলুন জেনে নেই।
এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি
এমিস্টার টপ এমন একটি বিষ যা কিনা পচানির জন্য সবচাইতে ভালো কাজ করে থাকে পচানির যতগুলো বিষ রয়েছে তার মধ্যে এমিস্টার টপ অন্যতম ব্যবহার করে অনেকেই পচানি রোগের থেকে অনেক উপকার এমিস্টার টপ মূলত সবচাইতে বেশি পান বড়জে পান বরজেরবিভিন্ন রোগ সবসময় লেগেই থাকে সবচাইতে বেশি রোগ দেখা যায় জ্বরের কাইলের রোগ আরেকটি মারাত্মক রোগ হল জ্বর প্রজা বা মলম পচা এই মলম প্রচা রোগ হলে আপনার পান বরজকে রক্ষা করা অনেক কঠিন হয়ে যায়।
তবে আপনি যদি মলুম পচা ব্যারাম ধরার কিছুদিন আগ থেকেই এমিস্টার টপ বিষটি ব্যবহার করে থেকে থাকেন তাহলে এই মলুম প্রচার আক্রমণ এত পরিমানে বৃদ্ধি পাবে না আপনি যদি নিয়মিত বিষ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে বিভিন্ন পচানি বা কাইলের ব্যারাম এগুলো থেকে আপনার পানবরজকে রক্ষা করতে পারবেন আশা করি এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি তা বুঝতে পেরেছেন।
এমিস্টার টপ এর কাজ ও ব্যাবহার – Amistar Top-এর ব্যবহারের নিয়ম
এমিস্টার টপ বিশ এর কাজ ও ব্যবহার এমিস্টার টপ এর বিভিন্ন উপকার হয়ে থাকে আপনার ক্ষেতের বিভিন্ন পচানি ধানের ব্লাস্ট বা আপনার পান বরজের বিভিন্ন ধরনেররোগ জীবাণু আক্রমণ করে থাকে এগুলো থেকে অনেক উপকার হয়ে থাকে বিভিন্ন ফসলে আপনি পচানের ব্যারাম বা ব্লাস্ট হতে থাকলে এমিস্টার টপ বিশ ব্যবহার করতে পারবেন এটি ব্যবহার করলে খুব অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তার রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।
এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি ব্যবহারের নিয়ম ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই সেন্টার ডিলারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা সঠিক যেহেতু পরিমানের চেয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকলে উপকারের চাইতে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি হয়ে যেতে পারে আপনার ফসলের বাড়তি ভাব কমে যায় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে ব্যবহার করার সময় যেভাবে আপনার ডিলারশিপ ব্যবহার করতে বলেছে তার কথা অনুযায়ী ব্যবহার করা।
তবে এটি ব্যবহার করতে হয় আপনার যদি ১৮ থেকে লিটারের মেশিন হয়ে থাকে তাহলে আপনি ডে্র থেকে দুই মুখী করে ব্যবহার করতে পারবেন তবে আমার মতে দের মুখী ব্যবহার করাই উত্তম ফসলের কোন ক্ষতি হবে না এবং উপকার পেয়ে যাবেন খুব দ্রুত আশা করি ব্যবহারের নিয়মের কাজ কি এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি তা বুঝতে পেরেছেন।
এমিস্টার টপ এর মূল্য কত
সেমিস্টার টপ বিষ এর দাম কত এই বিষয়টি নিয়ে আমরাই অনেক ভাবেই চিন্তা করে থাকি কারণ সিনজেনটার ডিলারশীপের ঘর থেকে নিলে বোতলের গায়ে যে দাম লেখা থাকে সেই দামটি আমাদের কাছ থেকে নিয়ে থাকে এক কথায় বলা যায় যা দাম তাই দিতে হয় এক টাকাও কম নেয় না আর অন্যথায় দেখা যায় যে অন্যান্য যে বিষগুলোর ডিলার রয়েছে তাদের কাছেও এই সিনজেনটা বিষগুলো পাওয়া যায় এবং কিছু টাকা কমে তারা দিয়ে থাকে এবং কিভাবে দিয়ে থাকে এমিস্টার টপ এর কাজ ও ব্যাবহার।
এগুলো সম্ভব আমাদের তেমন একটা বেশি ধারণা নাই তবে ওইসব বিষগুলো ডুবলিকেট হতে পারে তবে কিছু টাকা বেশি লাগলেও ডিলারের ঘর থেকেই বিষ কেনা ভালো এমিস্টার টপ ১০০ মিঃ এর দাম ৪৫০ টাকা আপনি যদি 50 মিলি নিয়ে থাকেন তাহলে তার দাম পড়বে ২৩০ টাকা আবার আপনি যদি একটু বড় সাইজ বলতে 500 মিলি নিয়ে নিন তাহলে তার দাম পড়বে ১৯৫০ টাকা।
তবে ভাই এভাবে এক পিস একপিস করে বিষ কিনলে অনেক লস হয়ে যায় আপনি যদি এমিস্টার টপ বেশি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে প্রতিটি মালের প্রতিটি কাটুন কিনতে পাওয়া যায় এই কার্টুনগুলো কিনলে অবশ্যই আপনার লাভ হবে যেমনটি ৫০ মিলি এক কাটনে দাম পড়বে ৪৬০০ টাকা আপনি যদি ১০০ মিলের একটি কাটুন দেন তাহলে তার দাম পড়বে নয় হাজার টাকা আবার আপনি যদি 500 মিলে একটি কাটুন নেন তাহলে তার দাম পড়বে ১৯৫০০ টাকা এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি এবং কিভাবে কিনবেন।
তবে খুব সহজে বুঝা যায় যে কাটুন ধরে বিষ কিনার একটি বেনিফিট রয়েছে যা অনেক টাকায় কম পাওয়া যায় তাই সাজেস্ট করা হবে কার্টুন ধরে বিশ কিনা আরো সহজ ভাবে এর দাম গুলো আপনাদের কাছে উপস্থাপনা করা হলোঃ
এমিস্টার টপ ৩২৫ এর মূল্য তালিকা
এমিস্টার টপ এর মাত্রা
এমিস্টার টপ এর প্রয়োগের মাত্রা তবে এমিস্টার টপ অনেকেই অনেক ভাবে ব্যবহার করে থাকে এর সঠিক মাত্রা হলো ২০০ এম এল বিষ এক একর জমির জন্য প্রযোজ্য বা আপনার যদি আঠারো লিটারের কন্টিনিউয়ার হয়ে থাকে তাহলে আপনি একমুখী সমান ১০ml হয় তাহলে আপনি দুই মুখী বিষ নিয়ে ২০ লিটার পানিতে ভালোভাবে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে পারেন।
এমিস্টার টপ স্প্রে করার ১৪ দিনের মাথায় আবার স্প্রে করতে পারবেন যদি আপনার প্রচানির তীব্রতা বেড়ে থাকে তাহলে আপনি 14 দিন আগে কোনভাবেই এমিস্টার টপ আপনার ফসলে স্প্রে করা যাবে না তাহলে আশা করি বুঝতে পেরেছেন এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি।
এমিস্টার টপ এর গ্রুপ
এমিস্টার টপ বিশ এর গ্রুপ এমন একটি গ্রুপে বিভক্ত যা কিনা খুব একটি কমন বেশি সাথে মিশে যায় এর গ্রুপ হচ্ছে ৩২৫ ই ছি উপাদান হচ্ছে অ্যাজিস্টোবিন ও সিপকোনাজল যা কিনা পচানির সবচাইতে বড় কৌশিক হিসেবে কাজ করে থাকে এই বিষটি আবার অটো কোম্পানির নাভারা বিষের সঙ্গে মিশে যায় তবে এমিস্টার টপ ব্যবহার করে যেই ফলাফল পাবেন নাভারা বিষ ব্যবহার করে সে পরিমাণ ফলাফল পাবেন না আশা করা যায় আপনারা সবাই এমিস্টার টপ বিশ ব্যবহার করবেন এবং এমিস্টার টপ বিষ এর কাজ কি তা বুঝতে পেরেছেন।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো বা আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন যে এমিস্টার টপ এর ব্যবহার কিভাবে ব্যবহার করবেন ফসলের জমিতে স্প্রে করবেন প্রয়োগ মাত্র এর দাম কত বিভিন্ন তথ্য আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। যদি আপনার এই বিষয়টি ভালো লেগে থাকে তাহলে অন্যদেরকে দেখার জন্য শেয়ার করে দিবেন এরকম আরো নিত্য নতুন আপনাদের কাজে আসতে পারে এ ধরনের পোস্ট পেতে হলে আমার ব্লগের সঙ্গেই থাকুন তাহলে সবার আগে নতুন নতুন পোস্ট পেয়ে যাবেন।
আ্রিয়াাি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url